Monday , 13 May 2024
সংবাদ শিরোনাম

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন বৃদ্ধি

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আগামী ৪ জুন পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বকশিবাজারে অবস্থিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামান এ আদেশ দেন।

খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া নয়া দিগন্তকে এ তথ্য জানান।

আজ মামলাটির যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল।

আজ কারাগার থেকে খালেদা জিয়াকে হাজির না করে কাস্টডিতে পাঠান কারা কর্তৃপক্ষ। কাস্টডিতে লেখা হয়, ‘খালেদা আজ শারীরিকভাবে অসুস্থ। তাই তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি।’

অপরদিকে, খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা তার জামিন বৃদ্ধির আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আগামী ৪ জুন পর্যন্ত খালেদার জামিন মঞ্জুর করেন।

২২ এপ্রিল খালেদা জিয়ার জামিন ১০ মে পর্যন্ত মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে ৫ এপ্রিল খালেদা জিয়ার জামিন ২২ এপ্রিল পর্যন্ত এবং তার আগে ২৮ মার্চ ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. আখতারুজ্জামান ৫ এপ্রিল পর্যন্ত খালেদা জিয়ার জামিন বৃদ্ধি করেন।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আগামী ৪ জুন পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বকশিবাজারে অবস্থিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামান এ আদেশ দেন।

খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া নয়া দিগন্তকে এ তথ্য জানান।

আজ মামলাটির যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল।

আজ কারাগার থেকে খালেদা জিয়াকে হাজির না করে কাস্টডিতে পাঠান কারা কর্তৃপক্ষ। কাস্টডিতে লেখা হয়, ‘খালেদা আজ শারীরিকভাবে অসুস্থ। তাই তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি।’

অপরদিকে, খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা তার জামিন বৃদ্ধির আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আগামী ৪ জুন পর্যন্ত খালেদার জামিন মঞ্জুর করেন।

২২ এপ্রিল খালেদা জিয়ার জামিন ১০ মে পর্যন্ত মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে ৫ এপ্রিল খালেদা জিয়ার জামিন ২২ এপ্রিল পর্যন্ত এবং তার আগে ২৮ মার্চ ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. আখতারুজ্জামান ৫ এপ্রিল পর্যন্ত খালেদা জিয়ার জামিন বৃদ্ধি করেন।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক হারুন-অর-রশীদ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায়।

প্রসঙ্গত, গত ৮ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসানকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড. আখতারুজ্জামান। এ মামলায় অন্য আসামি খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। রায়ের পর খালেদা জিয়াকে রাজধানীর নাজিমউদ্দিন রোডের সাবেক কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়েছে।

Share!

About newsfair

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*

Scroll To Top